মনি অর্থনীতি বিষয়টি খুব পছন্দ করে। তাই সে 'The Principles of Economics' গ্রন্থটি অত্যন্ত যত্নসহকারে পাঠ করে। এতে অর্থনীতির অনেক জটিল বিষয় তার কাছে সহজ ও পরিষ্কার হয়।
অধ্যাপক ড. কাইস একজন অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, শুধু উৎপাদন পরিপূর্ণ হলেই দারিদ্র্য দূর হয়ে যায় না যদি তা ন্যায়বিচারভিত্তিক বণ্টন না হয়। কেননা মানুষ কোনো কিছুর মালিক নয়, সে শুধু আমানতদার। তাই তিনি সকল শ্রেণির মানুষের কাছে উৎপাদিত পণ্য সুষ্ঠুভাবে পৌঁছে দেওয়ার জন্য কল্যাণকর একটি অর্থব্যবস্থার প্রতি ইঙ্গিত করেন।
X দেশের একজন সাংবাদিক Y দেশে গিয়ে দেখলেন, সেখানে মানুষ মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। সেখানে মুদ্রাস্ফীতি যেমন নেই, তেমনি বণ্টন ব্যবস্থায়ও কোনো বৈষম্য নেই। কিন্তু তার নিজ দেশে এ দুটি বৈশিষ্ট্য চরমভাবে বিপরীতধর্মী।
X দ্রব্যের দাম প্রতি কেজি ২০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪০ টাকা হলে X দ্রব্যের চাহিদা ১৫ কেজি থেকে হ্রাস পেয়ে ১০ কেজি হয়।
প্রতি হালি ডিমের দাম ২৮ টাকা থেকে ৩৬ টাকা হওয়ায় করিম সাহেব ৫ হালির পরিবর্তে ১০ হালি বিক্রি করতে রাজি থাকেন। কিন্তু হাসান সাহেব ১০ হালির পরিবর্তে ৫ হালি ক্রয় করতে রাজি থাকেন।
Qa=15-5P
Qs=-5+5P
স্বল্পকালে একটি কোম্পানিতে ২ জন শ্রমিক ১০ একক, ৩ জন শ্রমিক ১৫ একক, ৪ জন শ্রমিক ১৮ একক উৎপাদন করে।
মোতালেব একটি সাবান কারখানা স্থাপন করল। সাবান উৎপাদনের জন্য কাঁচামাল, বিদ্যুৎ বিল, পরিবহন ব্যয় ও দিবা প্রহরীর বেতন বাবদ যথাক্রমে ১৫,০০০, ১,৮০০, ৩,০০০ ও ২,০০০ টাকা খরচ হয়।
লিমন সাহেব একটি প্লাস্টিক কারখানার মালিক। শুরুতে তিনি ৫০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন। উৎপাদনের বিভিন্ন পর্যায়ে তিনি কাঁচামাল ক্রয়, শ্রমিক এবং পরিবহন বাবদ অতিরিক্ত ১০,০০০ টাকা খরচ করে ৬০০টি জগ তৈরি করেন ।
হাই স্কুল মোড়ের সামনে দুজন ব্যক্তি ঝালমুড়ি বিক্রি করে। স্কুলের সব ছাত্র তাদের কাছ থেকেই ঝালমুড়ি খায়। মুড়ি বিক্রেতাদ্বয় পরস্পর বন্ধু না১০ হলেও নতুন কাউকে এখানে মুড়ি বিক্রি করতে দিতে রাজি নয়।
লালমনি শহরে চারটি কোচিং সেন্টার আছে। যারা বিভিন্ন ফি-এর বিনিময়ে ছাত্রদের নিয়মিত কোচিং করায়। কোনো কোচিং যদি কোনো কোর্সে ছাড় বা বিশেষ সুযোগ দেয়, তাহলে বাকিদেরও সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হয়। শহর এলাকায় কোচিংগামী ছাত্রদের সবাই চারটির কোনো না কোনো সেন্টারের ছাত্র।
রহমান সাহেব প্রতি মাসে বাজার থেকে একই কোম্পানির সাবান, তেল, কাপড় কাচার পাউডার ক্রয় করে থাকেন। রহমান সাহেব মনে করেন তার কোম্পানির পণ্যগুলো অন্যেরা পূর্ণ নকল করতে পারে না। কেউ পণ্য নকল ▶ করতে না পারলেও এই বাজারে ভারসাম্য লক্ষ করা যায়।
জনাব রহমান প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা বেতন পান, ১৫,০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া পান এবং ২,০০০ টাকা যাতায়াত ভাতা পান। আগামী অর্থবছরে তার বেতন বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
জনাব রহমান প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা বেতন পান, ১৫,০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া পান এবং ২,০০০ টাকা যাতায়াত ভাতা পান। আগামী অর্থবছরে তার বেতন বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
মোখলেছ সাহেবের মাসিক বেতন ৩৫,০০০ টাকা। এছাড়া তিনি বাড়ি ভাড়া বাবদ ১৭,৫০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ১,০০০ টাকা, শিক্ষা সহায়তা ভাতা ১,৫০০ টাকা পান। ঐ সময়ের গড় দাম স্তর ১০০ টাকা।
নোয়াখালীর বসুরহাটে জনাব সিদ্দিক সাহেবের একটি কারখানা ছিল। তিনি অধিক লাভের আসায় এই কারখানার যন্ত্রপাতি ও মালামাল ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে স্থানান্তর করেন।
চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার সদর থেকে ৪ কি.মি. দূরের কয়েকটি গ্রামের আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজ করছে NIPA প্রতিষ্ঠানটি। উত্ত প্রতিষ্ঠানটি সরকার অনুমোদিত এবং নিজস্ব ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট।
কাঞ্চনপুর গ্রামের দরিদ্র কৃষকরা 'নিজেরা করি' সংগঠনের মাধ্যমে তাদের জমি একত্রে চাষাবাদ শুরু করে। পারস্পরিক সহযোগিতাই এ সংগঠনের ভিত্তি। এখানে মালিক-শ্রমিক ভেদাভেদ নেই।
শিকদার পাড়ার শোষিত কৃষক সমাজ নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে 'ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেটিভ' নামে একটি সংগঠন গঠন করে। এ 'সংগঠনের মূলমন্ত্র হলো 'বিভেদ নয় ঐক্য'।
সাজু একটি ঘর ভাড়া দিয়ে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা পায়। তার এলাকার রাস্তাঘাটের উন্নতির ফলে ঘরভাড়া বেড়ে ৭০০০ টাকা হয়। এছাড়া এলাকায় জমির মালিকদের আয় বেড়ে যায়।
ঢাকা শহরের আশ পাশে ফেন্টাসি কিংডম, নন্দন পার্ক প্রভৃতি বিনোদন স্পট গড়ে উঠেছে। এছাড়াও এখানে বহু উন্নত স্থাপনা নির্মিত হচ্ছে। ফলে এলাকার জনগণের অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ হয়েছে।
বাস ধর্মঘটের কারণে শহরে রিক্সাভাড়া দ্বিগুণ হয়ে পড়ল।
C = 100+ 0.5Y
C = 100+ 0.5Y
জনাব তাজুল সাহেব একজন ব্যাংকার। তিনি মাসে যে টাকা বেতন হিসেবে পেয়েছিলেন তা সব ব্যয় বাদ দিয়ে দুই হাজার টাকা ভবিষ্যৎ এর জন্য রেখে দেন।
ইলিয়াস ব্রাদার্সের ব্যবসায়ে ইটন ব্যাংক লি.-এর ভূমিকা অনেক। ইটন ব্যাংক ইলিয়াস ব্রাদার্সের উৎপাদিত পণ্যের কাঁচামাল বিদেশ হতে আনার জন্য সাহায্য করে।
ইলিয়াস ব্রাদার্সের ব্যবসায়ে ইটন ব্যাংক লি.-এর ভূমিকা অনেক। ইটন ব্যাংক ইলিয়াস ব্রাদার্সের উৎপাদিত পণ্যের কাঁচামাল বিদেশ হতে আনার জন্য সাহায্য করে।
রহিম সাহেব একজন বস্ত্র ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক কাজে তাকে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেতে হয় এবং কেনাবেচার জন্য নগদ অর্থ সাথে রাখতে হয়। তিনি এই সমস্যার সমাধানের জন্য একটি ব্যাংকে হিসাব খুললেন যেটিতে একটি শাখা থেকে অন্য শাখায় লেনদেন করা যায়।
Read more